মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার এবং কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী এলাকার পাথারিয়া পাহাড়ে অবস্থিত এই মায়াবী জলপ্রপাত।
মৌলভীবাজার শহর হতে বড়লেখাগামী বাসযোগে বড়লেখা পৌঁছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড যাওয়া যায়।
মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয়। এ জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। তাছাড়া এ মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান হয় এবং মেলা বসে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এটি একটি তীর্থ স্থান।
মৌলভীবাজার জেলার বড়লখো উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য নয়নাভিরাম। জলাধারের উৎস উঁচু পাহাড়ের ঝর্ণাধারা আর রাশি রাশি জল। সে এক অপূর্ব দৃশ্য। পর্যটকদের ভিন্ন এক ভালো লাগায় মুগ্ধ করে রাখে। জলপ্রপাত ও আশেপাশের সৌন্দর্য উপভোগ করতে রয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। প্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। তাছাড়া এ মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান হয় এবং মেলা বসে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এটি একটি তীর্থ স্থান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস