Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মৌলভীবাজার টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, মৌলভীবাজার।

  • সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
  • প্রতিষ্ঠাকাল
  • ইতিহাস
  • প্রধান শিক্ষক/ অধ্যক্ষ
  • অন্যান্য শিক্ষকদের তালিকা
  • ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা (শ্রেণীভিত্তিক)
  • পাশের হার
  • বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য
  • বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল
  • শিক্ষাবৃত্ত তথ্যসমুহ
  • অর্জন
  • ভবিষৎ পরিকল্পনা
  • ফটোগ্যালারী
  • যোগাযোগ
  • মেধাবী ছাত্রবৃন্দ

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

কারিগরি শিক্ষা নিলে  দেশ বিদেশে কর্ম মিলে।

মৌলভীবাজার সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ,

মৌলভীবাজার-৩২০০।

১। সূচনাঃ

মনু নদী সংলগ্ন অপূর্ব পাহাড় ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত মৌলভীবাজার শহরের উপকন্ঠে কারিগরি শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বর্তমান মৌলভীবাজার সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ (সাবেক ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট)। জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে কল-কারখানা ও কারিগরি কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টির উদ্দেশে টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ গুরুত্ব পূর্ণ ভুমিকা পালন করে আসছে। সরকার সাধারণ শিক্ষা ও কারিগরি শিক্ষার সমন্বয়ে দক্ষ জনশক্তি তৈরীর লক্ষে এসএসসি ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) কোর্স প্রবর্তন করেছে। মৌলভীবাজার সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ অত্র জেলার প্রাচীন বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

 

কারিগরি (ভোকেশনাল) শিক্ষাক্রমের প্রধান উদ্দেশ্যঃ

ক)   ভোকেশনাল গ্রাজুয়েটদের উচ্চতর শিক্ষা, আত্মকর্মসংস্থান ও চাকুরির ক্ষেত্রে সুযোগ নিশ্চিত করা।

খ)   চাকুরি বাজারের চাহিদার বিকাশমান গতিধারা (Emerging Trend) অনুযায়ী শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করা।

গ)   সমাজে ভোকেশনাল গ্রাজুয়েটদের সামাজিক মর্যাদা অর্জনের পথ সুগম করা।

ঘ)   বেকার সমস্যা সমাধান ও আত্ম-কর্মসংস্থান।

ঙ) দেশের বেকার অল্প শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত যুবকদের কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

 

২। কারিগরি শিক্ষার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতঃ

অতীতে কারিগরি শিক্ষা অত্যন্ত অবহেলিত ছিল। এ শিক্ষায় শিক্ষিত/ প্রশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর কোন সামাজিক মূল্যায়ন ছিল না।        ভি. টি. আই. সমূহে শুধুমাত্র  হাতে-কলমে কিছু কারিগরি কাজ শেখানো হত (কারিগরি বৃত্তিমূলক শিক্ষা)। কিন্তু মান সম্মত, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা সম্পন্ন কোন সার্টিফিকেট প্রদানের ব্যবস্থা ছিল না। বিগত ১৯৯৫ সন থেকে সাধারণ ও কারিগরি শিক্ষা সমন্বয় করে  কারিগরি বৃত্তিমূলক শিক্ষাক্রমের পরিবর্তে ২ বৎসর মেয়াদী (নবম ও দশম শ্রেণী) এস.এস.সি. ভোকেশনাল এবং ১৯৯৭-৯৮ সন থেকে এইচ.এস.সি ভোকেশনাল (একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী) শিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়েছে। একবিংশ শতাব্দীর চাহিদার আলোকে কয়েকটি ট্রেডের নাম পরিবর্তন ও সিলেবাস পরিমার্জন করে এ শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। এস.এস.সি. (ভোকঃ) নবম শ্রেণীতে (১ম শিফটঃ সকাল ৭.৩০ - দুপুর ১.৩৫মিঃ) যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণী পাশ ছাত্র-ছাত্রী (বয়স ১২ - ১৮ বছর) এবং এইচ.এস.সি.(ভোকঃ) একাদশ শ্রেণীতে সংশি­ষ্ট ট্রেডে এস.এস.সি.(ভোকঃ) পাশ ছাত্র-ছাত্রী ভর্ত্তি করা হয়।

২০০৫ইং সন হইতে দুপুর ১.৩৫মিঃ - সন্ধ্যা ৭.৪০মিঃ পর্যন্ত ক্লাশ করার সুবিধাসহ এস.এস.সি.(ভোকঃ) নবম শ্রেণীতে ২য় শিফট চালু হয়। এতে যে কোন বয়সের যে কোন পেশার ছাত্র-ছাত্রী ভর্ত্তি হতে পারে।উপযুক্ত স্থানে নিজের অজ্ঞতাকে একবার প্রকাশ করলে তা চিরতরে দূর করা যায়। পক্ষান্তরে লোক লজ্জায় একবার অজ্ঞতা প্রকাশ না করলে চিরকালই অজ্ঞ থাকতে হয়। জানার যদি আগ্রহ থাকে, বয়স কোন বাধা নয়। শিক্ষার কোন বয়স নাই।

৩। প্রতিষ্ঠানের অবস্থানঃ

হযরত শাহ্ জালাল (রঃ) এর ঘনিষ্ঠ সহযোগী হযরত সৈয়দ শাহ্ মোস্তাফা (রঃ) এর  ঐতিহ্যবাহী  মৌলভী বাজার শহরের দক্ষিন পূর্বাংশে অপূর্ব প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে ঘেরা, ছায়া সুনিবিড়, সম্পূর্ণ কোলাহল মুক্ত এক শান্ত পরিবেশে প্রায় ৫ একর পাহাড়ী  জমির উপর অবস্থিত এ মৌলভীবাজার টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, মৌলভীবাজার। এতে আধুনিক/ যুগপোযোগী সাধারণ ও কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের সকল সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান।

৪।বর্তমানে চালু ট্রেড  সমূহ

বর্তমানে টি. এস. সি. মৌলভীবাজারে ৪টি ট্রেড চালু আছে যা নিম্নরূপঃ-

2অটোমোটিভ (এস.এস.সি. ও  এইচ.এস.সি. ভোকেশনাল কোর্স)।

2ইলেকট্রিক্যাল (এস.এস.সি. ও  এইচ.এস.সি. ভোকেশনাল কোর্স)।

2মেশিনিষ্ট (এস.এস.সি. ও  এইচ.এস.সি. ভোকেশনাল কোর্স)।

2ওয়েল্ডিং (এস.এস.সি. ও  এইচ.এস.সি. ভোকেশনাল কোর্স)।

2বেসিক ট্রেড কোর্সঃ

   ক) ড্রাইভার কাম অটো মেকানিক্স।

   খ) ইলেকট্রিক্যাল হাউজ ওয়্যারিং।

   গ) ওয়েল্ডার (আর্ক এন্ড গ্যাস)

   ঘ) মেশিনিষ্ট (লেদ ও মিলিং)

   ঙ) কম্পিউটার অফিস এপি­কেশন

   চ) গ্রাফিক্স ডিজাইন (এডোব ফটোশপ, ইলাস্টেটর) এবং

   ছ) মোবাইল সার্ভিসিং এন্ড রিপেয়ারিং।

 

৫। শিক্ষকের সংখ্যা, পদবী,  বেতন স্কেল ও যোগ্যতাঃ

বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষের ১টি পদ (স্কেল-২২২৫০/-), চীফ ইনস্ট্রাক্টরের ৪টি পদ (স্কেল-১৮৫,০০/-),  ইনস্ট্রাক্টর (টেক্ ও নন্-টেক) এর ১০টি পদ (স্কেল-১১০০০/-), জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর (টেক্) এর ৮টি পদ (স্কেল-৮০০০/-) এবং পূর্বতন ভি. টি. আই সেটআপের ১০টি পদ সহ সর্বমোট ৩৩টি শিক্ষকের পদ আছে। এ ছাড়াও রয়েছে কর্মচারীবৃন্দের ১৪টি পদ। শিক্ষকদের যোগ্যতা  বি.এসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/ মাস্টার্স (বাংলা/ইংরেজী/রসায়ন/পদার্থ/  গণিত)/ ডিপে­ামা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং। তাছাড়া অনেক শিক্ষকেরই টিচার্স ট্রেনিংসহ ৫ থেকে ২৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা  রয়েছে।

৬। শিক্ষাদান পদ্ধতিঃ

বর্তমানে মৌলভীবাজার টি.এস.সি. তে পর্যাপ্ত সংখ্যক উচ্চ শিক্ষিত, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, মেধাবী ও অভিজ্ঞ শিক্ষক রয়েছেন। এ সকল শিক্ষকগণ মান সম্পন্ন  শিক্ষাদান পদ্ধতির ব্যাপারে অত্যন্ত যত্নবান। নিষ্ঠার সাথে তারা তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক ক্লাশ পরিচালনা করেন। ব্যবহারিক ক্লাশে তারা সম্পূর্ণ সময় উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন। ভোকেশনাল শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে শিক্ষার  ব্যাপারে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হয়।

ট্রেড ও শ্রেণী ভিত্তিক আসন সংখ্যা নিম্নরূপঃ

শ্রেণী

ট্রেডের নাম ( অটোমোটিভ, ইলেকট্রিক্যাল, মেশিনিষ্ট ও ওয়েল্ডিং )

আসন সংখ্যা

নবম

প্রতি ট্রেড (প্রতি শিফ্টে)

৩০টি

দশম

-ঐ-

৩০টি

একাদশ

-ঐ-

৩০ট

দ্বাদশ

-ঐ-

৩০টি

 

 

 

 

৭। বিষয় ভিত্তিক নম্বর বন্টন ঃ

শ্রেণী

সাধারণ বিষয়ে নম্বর

(বাংলা, ইংরেজী, গণিত, পদার্থ, রসায়ন, ধর্ম, সামাজিক বিজ্ঞান, ট্রেড বিজ্ঞান, কম্পিউটার, অংকন  ও আত্ম- কর্মসংস্থান)

ট্রেড  বিষয়ে

নম্বর

মোট

নম্বর

নবম

৬৫০

৩৫০

১০০০

দশম

৬৫০

৩৫০

১০০০

একাদশ

১০৫০

৩৫০

১৪০০

দ্বাদশ

১০৫০

৪৫০

১৫০০

কারিগরি শিক্ষা নিন, বদলে যাবে আপনার দিন।

৮। পরীক্ষা গ্রহণ পদ্ধতিঃ

কারিগরি শিক্ষার পরীক্ষা পদ্ধতি সাধারণ শিক্ষা অপেক্ষা উন্নততর।  এখানে প্রতিটি বিষয়ের নম্বর ধারাবাহিক মূল্যায়ন ও চূড়ান্ত মূল্যায়নের সমন্বয়ে গঠিত। ধারাবাহিক মূল্যায়নের মধ্যে রয়েছে ক্লাশ টেস্ট, কুইজ টেস্ট, বর্ষমধ্য পরীক্ষা এবং ক্লাশে হাজিরা ও আচরনের নম্বর সমূহ। চূড়ান্ত মূল্যায়নের জন্য দু’ধরনের পরীক্ষা হয়ে থাকে।  প্রথমতঃ নবম থেকে দশম এবং একাদশ থেকে দ্বাদশ শ্রেণীতে বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হতে হয়। দ্বিতীয়তঃ এস.এস.সি. (ভোকেশনাল) এবং এইচ.এস.সি (ভোকেশনাল) চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। এ পরীক্ষা দু'টো সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এস.এস.সি. ও এইচ.এস.সি. পরীক্ষার সঙ্গে একই সময়ে একই কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অর্থাৎ পরীক্ষা পদ্ধতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, একজন শিক্ষার্থী টি.এস.সি. তে ভর্তি হবার পর থেকে চূড়ান্ত পরীক্ষা পর্যন্ত প্রতি মুহুর্তই শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে পড়াশোনার সাথে নিবিড় ভাবে জড়িত থাকে ফলে একটু যত্নবান হলেই এখানে চমক প্রদ ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।

এস.এস.সি (ভোকঃ) এবং এইচ.এস.সি (ভোকঃ) চূড়ান্ত পরীক্ষার পর শিক্ষার্থীগণকে ছয় সপ্তাহ / আট সপ্তাহের জন্য শিল্প কারখানায়    বাস্তব প্রশিক্ষণে প্রেরণ করা হয়। বাস্তব প্রশিক্ষণে ৫০/ ১০০ নম্বর থাকে যা চূড়ান্ত মূল্যায়নের সাথে যোগ করা হয়। শিল্প কারখানায় বাস্তব প্রশিক্ষণের সময় শিক্ষার্থীরা বাস্তব কর্মক্ষেত্রের সাথে পরিচিত হয় এবং হাতে-কলমে কাজ শিখে। অন্যান্য শিক্ষা বোর্ডের মতই কারিগরি শিক্ষা বোর্ডও গ্রেডিং পদ্ধতিতে এস.এস.সি. (ভোকঃ) ও এইচ.এস.সি. (ভোকঃ) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে থাকে। 

 

 

শিক্ষাকালীন আর্থিক সুযোগঃ৬৫% ছাত্র মেধার ক্রমানুসারে সরকারী বৃত্তি পেয়ে থাকে এবং ছাত্রীরা উপবৃত্তি পেয়ে  থাকে।

৯।উচ্চ শিক্ষার সুযোগঃ

টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ থেকে এস.এস.সি পাস করার পর ছাত্র-ছাত্রীরা এইচ.এস.সি, পলিটেকনিক ইনষ্টিটিউট এবং টেক্সটাইল

কারিগরি শিক্ষার শক্তি, বেকারত্বের মুক্তি।

কারিগরি শিক্ষার অবদান, বেকার সমস্যার সমাধান।

 

ইনষ্টিটিউট -এ ডিপে­ামা কোর্সে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। পলিটেকনিক ইনষ্টিটিউটে ভর্তির জন্য ১৫% কোটা নির্ধারিত থাকে। এ ছাড়াও মেধা তালিকায় যে কোন টেকনোলজীতে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। এইচ.এস.সি ভোকেশনাল পাস করার পর ছাত্র-ছাত্রীগণ বুয়েট, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সকল প্রকৌশল  বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক নিয়মে ভর্তির সুযোগ পাবে।

১০। কর্মক্ষেত্রে সুযোগঃ

 টি.এস.সি থেকে পাস করার পর ছাত্র-ছাত্রীরা শিল্প কারখানায়, সরকারী, আধা সরকারী, স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানে এবং বিদেশেও দক্ষ কারিগর/দক্ষ অপারেটর হিসেবে চাকুরী পেয়ে থাকে। তাছাড়াও রয়েছে নিজ নিজ ট্রেড ভিত্তিক আত্ম কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ।  এমনকি এ শিক্ষায় ফেল করলেও বেকার থাকতে হয় না, দক্ষতার গুণে তার রয়েছে আত্ম-কর্মসংস্থানের অবারিত সুযোগ।

১১।কারিগির শিক্ষার সরকারী নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিঃ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ভোকেশনাল বিভাগ এ প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিক কার্যাবলী  নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।  শিক্ষা বিষয়ক কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করে থাকে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। 

১২।উপসংহারঃ

 কারিগরি শিক্ষার হার বর্তমানে ৩% থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ২০% এ উন্নীত করার লক্ষ্যে আসুন বিপুল সংখ্যক শিক্ষিত বেকারের এদেশে বেকারের তালিকা আর না বাড়িয়ে কারিগরি শিক্ষার সুযোগ গ্রহণ করে দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে ব্রতী হই। মনে রাখবেন দক্ষ জনশক্তি দেশের সম্পদ আর দক্ষতা নিজের সম্পদ। পরনির্ভরশীলতা ও বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে, দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে সর্বোপরি দক্ষতা অর্জনে কারিগরি শিক্ষার কোনই বিকল্প নেই।

                                      

 

                             প্রকৌঃ কাজী মেজবাহউল ইসলাম

                                                   অধ্যক্ষ

                                 মৌলভীবাজার টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ

                                              মৌলভীবাজার।

                              ফোনঃ ০৮৬১-৬৩০৬২, ০১৭১৬-৩৩৮৮৪৮।

 

 

স্থাাপিতঃ ১৯৬৫ইং)

 

 

 

 

 ঃ

 শিক্ষাক্রমঃ

8এস.এস.সি. (ভোকেশনাল)  ঃ নবম ও দশম শ্রেণী।

     ভর্তি কার্যক্রমঃ নভেম্বর-ডিসেম্বর, ক্লাশ-জানুয়ারী প্রতি বছর।

8বেসিক ট্রেড (স্কুল লিংক) কোর্সঃ

     ভর্তি কার্যক্রমঃ নভেম্বর-ডিসেম্বর, ক্লাশ-জানুয়ারী প্রতি বছর।

8  এইচ.এস.সি. (ভোকেশনাল)ঃ একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী।

     ভর্তি কার্যক্রমঃ মে-জুন, ক্লাশ-জুলাই প্রতি বছর।

8  স্ব-অর্থায়নে বেসিক ট্রেড কোর্স (৩৬০ ঘন্টা)ঃ

      ভর্তি কার্যক্রমঃ নভেম্বর- ডিসেম্বর, ক্লাশ- জানুয়ারী প্রতি বছর।

ফেব্রুয়ারী-মার্চ, ক্লাশ-এপ্রিল প্রতি বছর,মে-জুন, ক্লাশ-জুলাই প্রতি বছর।

                        আগষ্ট-সেপ্টেম্বর, ক্লাশ- অক্টোবর প্রতি বছর।

 

 

 

 ঃ

 চালু ট্রেড সমূহঃ

১। অটোমোটিভ।, ২। জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস।

৩। মেশিন টুলস অপারেশন।, ৪। ওয়েল্ডিং ওয়ার্কস।

৫। স্ব-অর্থায়নে বেসিক ট্রেড কোর্স (৩৬০ ঘন্টা)ঃ

ক) ড্রাইভার কাম অটো মেকানিক্স।, খ) ইলেকট্রিক্যাল হাউজ ওয়্যারিং।, গ) ওয়েল্ডার (আর্ক এন্ড গ্যাস), ঘ) মেশিনিষ্ট (লেদ ও মিলিং), ঙ) কম্পিউটার অফিস এপি­কেশন, চ) গ্রাফিক্স ডিজাইন (এডোব ফটোশপ, ইলাস্টেটর) এবং ছ) মোবাইল সার্ভিসিং এন্ড রিপেয়ারিং।

 

 

 

 

আমাদের বৈশিষ্ট্যঃ

 

 

 

 

&  ন্যূনতম খরচ।

&  সরকারী বৃত্তি।

&  অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলী ।

&  পর্যাপ্ত মেশিনপত্র ।

&  নিরিবিলি পরিবেশ ।

&  কোর্স শেষে বাস্তব প্রশিক্ষণ ও

&  প্রশিক্ষণ ভাতা প্রদান।