Moulvibazar-The land of tea
১. ভূমিকা
অমিত সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ। এদেশে বিরাজমান প্রাকৃতিক ও মানব সম্পদকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশের কাতারে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন অঞ্চলভিত্তিক সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিতকরণ এবং কেন্দ্রমুখী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বেরিয়ে এসে অঞ্চলভিত্তিক অবকাঠামো উন্নয়নে উদ্যোগ গ্রহণ। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলই ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের দিক দিয়ে স্বকীয় বা অনন্য। অন্যান্য জেলার মত মৌলভীবাজার জেলাও রয়েছে কিছু স্বতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য । মৌলভীবাজার জেলার অন্যান্য ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে বিবেচনায় নিয়ে কার্যকর ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে জেলাটিকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরার ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। পরিকল্পিত উদ্যোগ, সফল বিনিয়োগের মাধ্যমে জেলা ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারলে তা জেলাটির পরিচিতি বৃদ্ধির পাশাপাশি অধিকতর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করতে পারবে। এর ফলে রাজস্ব অর্জনের সম্ভাবনাময় উৎস সৃষ্টির পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হবে নতুন এক মাত্রা।
২. জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের উদ্দেশ্য
মৌলভীবাজার জেলার চলমান উদ্যোগ এবং সম্ভাবনাসমূহকে বিকশিত করার মাধ্যমে জেলার সার্বিক উন্নয়ন ঘটানো এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে জেলাকে তুলে ধরা জেলা ব্র্যান্ডিংয়ের মূল উদ্দেশ্য। ব্র্যান্ডিং মৌলভীবাজার জেলাকে একটি সুনির্দিষ্ট রূপকল্প দেবে যা গৃহীত কর্মপরিকল্পনার সুসংগঠিত বাস্তবায়নে সাহায্য করবে। এরই মাধ্যমে জেলা ব্র্যান্ডিং মৌলভীবাজার জেলাকে একটি গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের অন্যান্য উদ্দেশ্যসমূহ হলো:
৩. জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয়
পর্যটনকে কেন্দ্র করে ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং চা বাগানকে সম্পৃক্ত করে জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয় নির্বাচন করা হয়েছে ।
৪. পর্যটন কে ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয় হিসেবে নির্বাচনের যৌক্তিকতা
বাংলাদেশের ৭টা টি ভ্যালীর মধ্যে সিলেট বিভাগে রয়েছে ৬টি ভ্যালী। এই ৬টি ভ্যালীতে মোট চা বাগানের সংখ্যা ১৩৮টি। তার মধ্যে মৌলভীবাজার জলোয় রয়েছে ৯২ টি চা বাগান। যার কারণে মৌলভীবাজারকে চায়ের রাজধানীও বলা হয়। সবুজ শ্যামলে মাখা দেশের সবচেয়ে বেশী চা বাগানের নান্দনিক সৌন্দর্য মৌলভীবাজারকে পরিচিতি এনে দিয়েছে প্রকৃতি কন্যা হিসেবে। চা বাগানরে নর্সৈগকি সৌর্ন্দয্য, চায়রে গাছ থকেে পাতা উত্তোলন থকেে প্রক্রয়িাজাতকরণ এবং চা বাগানে বসবাসরত চা শ্রমকি হসিবেে নয়িোজতি বভিন্নি নৃ-গোষ্ঠীর জীবনধারা ও সংস্কৃতি র্পযটকদরে কাছে আর্কষনীয়। চা কে জলো ব্র্যান্ড করা হলে নম্নিোক্ত ক্ষত্রেে তা গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালন করবে :
লোগো:
চাযের বাগানের নান্দনিক সৌন্দর্য মৌলভীবাজারকে পরিচিতি এনে দিয়েছে প্রকৃতি কন্যা হিসেবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চা বাগান এ জেলাতেই অবস্থিত। তাছাড়া মৌলভীবাজার তথা শ্রীমঙ্গলের চা দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশেষভাবে পরিচিত। তাই ‘চা’ কে ভিত্তি করে জেলা ব্র্যান্ডিংয়ের লোগো নির্বাচন করা হয়েছে।
১. ভূমিকা
অমিত সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ। এদেশে বিরাজমান প্রাকৃতিক ও মানব সম্পদকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশের কাতারে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন অঞ্চলভিত্তিক সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিতকরণ এবং কেন্দ্রমুখী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বেরিয়ে এসে অঞ্চলভিত্তিক অবকাঠামো উন্নয়নে উদ্যোগ গ্রহণ। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলই ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের দিক দিয়ে স্বকীয় বা অনন্য। অন্যান্য জেলার মত মৌলভীবাজার জেলাও রয়েছে কিছু স্বতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য । মৌলভীবাজার জেলার অন্যান্য ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে বিবেচনায় নিয়ে কার্যকর ব্র্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে জেলাটিকে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরার ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। পরিকল্পিত উদ্যোগ, সফল বিনিয়োগের মাধ্যমে জেলা ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারলে তা জেলাটির পরিচিতি বৃদ্ধির পাশাপাশি অধিকতর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করতে পারবে। এর ফলে রাজস্ব অর্জনের সম্ভাবনাময় উৎস সৃষ্টির পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হবে নতুন এক মাত্রা।
২. জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের উদ্দেশ্য
মৌলভীবাজার জেলার চলমান উদ্যোগ এবং সম্ভাবনাসমূহকে বিকশিত করার মাধ্যমে জেলার সার্বিক উন্নয়ন ঘটানো এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে জেলাকে তুলে ধরা জেলা ব্র্যান্ডিংয়ের মূল উদ্দেশ্য। ব্র্যান্ডিং মৌলভীবাজার জেলাকে একটি সুনির্দিষ্ট রূপকল্প দেবে যা গৃহীত কর্মপরিকল্পনার সুসংগঠিত বাস্তবায়নে সাহায্য করবে। এরই মাধ্যমে জেলা ব্র্যান্ডিং মৌলভীবাজার জেলাকে একটি গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের অন্যান্য উদ্দেশ্যসমূহ হলো:
৩. জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয়
পর্যটনকে কেন্দ্র করে ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং চা বাগানকে সম্পৃক্ত করে জেলা-ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয় নির্বাচন করা হয়েছে ।
৪. পর্যটন কে ব্র্যান্ডিংয়ের বিষয় হিসেবে নির্বাচনের যৌক্তিকতা
বাংলাদেশের ৭টা টি ভ্যালীর মধ্যে সিলেট বিভাগে রয়েছে ৬টি ভ্যালী। এই ৬টি ভ্যালীতে মোট চা বাগানের সংখ্যা ১৩৮টি। তার মধ্যে মৌলভীবাজার জলোয় রয়েছে ৯২ টি চা বাগান। যার কারণে মৌলভীবাজারকে চায়ের রাজধানীও বলা হয়। সবুজ শ্যামলে মাখা দেশের সবচেয়ে বেশী চা বাগানের নান্দনিক সৌন্দর্য মৌলভীবাজারকে পরিচিতি এনে দিয়েছে প্রকৃতি কন্যা হিসেবে। চা বাগানরে নর্সৈগকি সৌর্ন্দয্য, চায়রে গাছ থকেে পাতা উত্তোলন থকেে প্রক্রয়িাজাতকরণ এবং চা বাগানে বসবাসরত চা শ্রমকি হসিবেে নয়িোজতি বভিন্নি নৃ-গোষ্ঠীর জীবনধারা ও সংস্কৃতি র্পযটকদরে কাছে আর্কষনীয়। চা কে জলো ব্র্যান্ড করা হলে নম্নিোক্ত ক্ষত্রেে তা গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালন করবে :
লোগো:
চাযের বাগানের নান্দনিক সৌন্দর্য মৌলভীবাজারকে পরিচিতি এনে দিয়েছে প্রকৃতি কন্যা হিসেবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চা বাগান এ জেলাতেই অবস্থিত। তাছাড়া মৌলভীবাজার তথা শ্রীমঙ্গলের চা দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশেষভাবে পরিচিত। তাই ‘চা’ কে ভিত্তি করে জেলা ব্র্যান্ডিংয়ের লোগো নির্বাচন করা হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস